কালাইয়ে পুলিশি নির্যাতনে আসাসির চাচার মৃত্যুর লাশ তুলে পুুনঃময়নাতদন্তের নির্দেশ।
জয়পুরহাট আক্কেলপুর প্রতিনিধিঃ নিরেন দাস।
জয়পুরহাট জেলার কালাই থানার পুলিশের নির্যাতনে আসামির চাচা স্থানীয় আওয়ামীলীগ কর্মী সাইদুর রহমানের নিহতের ঘটনায় কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে পুনঃময়নাতদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার নিহত সাইদুর রহমানের বাবা ও মামলার বাদী কাজেম আলী পুলিশের দাখিলকৃত ময়নাতদন্ত রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করলে জেলার অতিরিক্ত মুখ্য বিচারিক আদালতের বিচারক লাশ এ আদেশ দেন।
আদালতে পুলিশের দাখিলকৃত ময়নাতদন্ত রিপোর্ট সূত্রে জানা যায়, নিহত ব্যবসায়ী সাইদুর রহমানের শরীরের দুই হাত ও ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। কিন্তু, ওই রিপোর্টে মৃত্যুর কোনো কারণ উল্লেখ না করে পুলিশ দায়সারা ময়নাতদন্ত রিপোর্ট দাখিল করেন আদালতে। রিপোর্ট হাতে পেয়ে হতাশ হয় ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজন।
পরে মামলার বাদী দাখিলকৃত রিপোর্টের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি আবেদন করলে তার পরিপ্রেক্ষিতে জেলার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইকবাল বাহার এ আদেশ দেন।
মামলার আইনজীবী উজ্জল হোসেন বলেন, পুলিশের দাখিলকৃত ময়নাতদন্ত রিপোর্ট সন্তোষজনক না হওয়ায় মামলার বাদী গত মঙ্গলবার আদালতে নারাজি আবেদন করেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক পুনরায় ময়নাতদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
জানা যায়, গত ৯ অক্টোবর ভোরে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার পলাতক আসামি মেহেদী হাসান শাপলাকে তার বাড়ি জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার হারুঞ্জা গ্রামে ধরতে যায় কালাই থানার পুলিশ। এ সময় তার চাচা সাইদুর রহমানের সঙ্গে পুলিশের বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশের মারপিটে নিহত হন তিনি যে নিহতের খবরটি সেই সময় পত্রপত্রিকায় ঝড় গুলেছিল।
মামলার আইনজীবী উজ্জল হোসেন বলেন, পুলিশের দাখিলকৃত ময়নাতদন্ত রিপোর্ট সন্তোষজনক না হওয়ায় মামলার বাদী গত মঙ্গলবার আদালতে নারাজি আবেদন করেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক পুনরায় ময়নাতদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
জানা যায়, গত ৯ অক্টোবর ভোরে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার পলাতক আসামি মেহেদী হাসান শাপলাকে তার বাড়ি জয়পুরহাট জেলার কালাই উপজেলার হারুঞ্জা গ্রামে ধরতে যায় কালাই থানার পুলিশ। এ সময় তার চাচা সাইদুর রহমানের সঙ্গে পুলিশের বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে পুলিশের মারপিটে নিহত হন তিনি যে নিহতের খবরটি সেই সময় পত্রপত্রিকায় ঝড় গুলেছিল।